২৪ এপ্রিল ২০২৪

প্রকাশিত: ২১:৫৬, ১২ জুলাই ২০২১

আপডেট: ২১:৫৭, ১২ জুলাই ২০২১

আগুনে পুড়ে যাওয়া সেই কারখানা পরিদর্শনে বাম জোটের নেতারা

আগুনে পুড়ে যাওয়া সেই কারখানা পরিদর্শনে বাম জোটের নেতারা

প্রেস নারায়ণগঞ্জ: রূপগঞ্জে অগ্নিকান্ডে পুড়ে যাওয়া সেজান জুসের কারাখানা পরিদর্শন করেছে বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

সোমবার (১২ জুলাই) সকাল ১১টায় বাম জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক বাসদ নেতা বজলুর রশিদ ফিরোজের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল কারখানাটি পরিদর্শন করেন।

প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পাটির প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুল্লাহ আল কাফি রতন, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন নান্নু, গণসংহতি আন্দোলনের সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঞা, বাসদ (মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় সদস্য মানস নন্দী, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পাটির নেতা শহিদুল ইসলাম সবুজ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের আহ্বায়ক হামিদুল হক।

নারায়ণগঞ্জ জেলার নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বাসদ ও বাম জোটের সমন্বয়ক নিখিল দাস, সিপিবির জেলা সাধারণ সম্পাদক শিবনাথ চক্রবত্তী, বিপ্লবী ওয়ারকার্স পাটির জেলা সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান টিপু, গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক তরিকুল সুজন প্রমুখ।

পরিদর্শন শেষে নেতৃবৃন্দরা সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, এটি দুর্ঘটনা নয়, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড। রানা প্লাজা, তাজরীন, টেম্পাকোর ঘটনায় দায়ীদের বিচার হলে হাসেম ফুড লি. কারখানায় এই দুঃখজনক ঘটনা ঘটতো না। শুধু মালিকসহ ৮জনকে গ্রেফতার করলেই হবে না। মালিকসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদেরও আইনের আয়তায় আনতে হবে, বিচার করতে হবে। আই এল ও কনভেনশন ১২১ এর ধারা অনুযায়ী নিহত প্রতি শ্রমিকের পরিবারকে ৫০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। কারখানার প্রত্যেক শ্রমিকের সকল প্রাপ্য-পাওনা পরিশোধ করতে হবে। যারা আহত হয়েছে তাদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রেস নারায়ণগঞ্জ.কম

সর্বশেষ

জনপ্রিয়