০১ মে ২০২৪

প্রকাশিত: ১৭:৫৩, ২০ ডিসেম্বর ২০২১

আপডেট: ১৮:২২, ২০ ডিসেম্বর ২০২১

কাউন্সিলর পদে যাচাইয়ে টিকলেন যারা

কাউন্সিলর পদে যাচাইয়ে টিকলেন যারা

প্রেস নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে ৫ কাউন্সিলর প্রার্থীর প্রার্থীতা বাতিল হয়েছে। সোমবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে যাচাই-বাছাইয়ের কার্যক্রম চলে। বৈধ ও অবৈধ প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহফুজা আক্তার।

গত ১৫ ডিসেম্বর ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ। ওই দিন পর্যন্ত সাধারণ ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ২০২ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে একজন সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী এবং চারজন সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারা হলেন: নাসিকের ১৩, ১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী দিলারা মাসুদ ময়না, ২ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী শফিকুল ইসলাম, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ফকির উল্লাহ, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের দুই কাউন্সিলর প্রার্থী সুলতান উদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া (বর্তমান কাউন্সিলর) ও কাজী জহিরুল ইসলাম।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মতিয়ুর রহমান জানান, বাতিল হওয়া কাউন্সিলর প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের সাথে জমা দেওয়া আয়কর হিসাব ও ব্যাংক হিসাবে গড়মিল পাওয়া গেছে। তাদের ব্যাংক ঋণও রয়েছে। এ কারণে তাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়েছে। তবে তাদের আপিল করার সুযোগ রয়েছে।

যাচাই-বাছাইয়ে বৈধ ঘোষিত হয়েছেন যারা

সিদ্ধিরগঞ্জ অঞ্চল: ১ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ওমর ফারুক, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি মজিবুর রহমানের ভাই মাহমুদুর রহমান, হাজী মো. আনোয়ার ইসলাম, মো. আবদুর রহিম, মো. জাহিদুল ইসলাম, হাজী আব্দুল মালিক, মো. মাহাবুব আলম।

২ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ইকবাল হোসেন, সামসুল আলম, মো. কামাল হোসেন, মো. ইসমাইল, মো. আমিনুল হক ভুঁইয়া, মো. আবুবকর সিদ্দিক, মো. রহিম উদ্দিন, সোহরাব হোসেন, সুলতান গিয়াস উদ্দিন, আ. হেকিম।

৩ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মো. শাহ্জালাল বাদল, এ আর ফররুখ আহমাদ, চাঁদনী আক্তার জ্যোতি, আলমগীর, ইরান, তোফায়েল হোসেন। বর্তমান কাউন্সিলর শাহ্জালাল বাদল সাত খুন মামলার ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামি নূর হোসেনের ভাতিজা।

৪ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আরিফুল হক হাসান, নুর উদ্দিন মিয়া, আরিফুল হক হাসান, নজরুল ইসলাম, বিল্লাল হোসেন, জহিরুল হক। এই ওয়ার্ডেরও বর্তমান কাউন্সিলর আরিফুল হক হাসান সাত খুন মামলার ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামি নূর হোসেনের ঘনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন। তার পিতা কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের নেতা।

৫ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর গোলাম মুহাম্মদ সাদরিল, জাহাঙ্গীর আলম, কুতুব উদ্দিন, ইসমাইল, আনিসুর রহমান, কানিজ ফাতেমা, মিজানুর রহমান, কবির হোসেন। এই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর সাদরিল সাবেক সাংসদ মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের ছেলে।

৬ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের সভাপতি মতিউর রহমান, সাবেক কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম, এস এম আসলাম, মজিবুর রহমান ম-ল, মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, রোকেয়া রহমান, আল মামুনুর রশীদ। এই ওয়ার্ডে বর্তমান ও সাবেক কাউন্সিলরের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বীতার সম্ভবনা রয়েছে।

৭ নম্বর ওয়ার্ডে সাবেক ছাত্রনেতা মোহাম্মদ ফজলুল হক জুয়েল, নবাব আলী, সালাউদ্দিন, মহসীন শেখ, মেহেদী হাসান, সবুজ শেখ, মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, আলাউদ্দিন ভুঁইয়া, তানজীম কবির সজীব, তৌহিদ কবির, নুরুল আমিন দুলাল, মোহাম্মদ মুশফিকুর, সানোয়ার হোসেন। এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলী হোসেন আলা কিছুদিন পূর্বে মারা গেছেন।

৮ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা রুহুল আমিন, মহসিন ভুঁইয়া, সোহেল রানা, মেহেবুব হাসান ফারুকী, সালাহ উদ্দিন আহম্মেদ, তারক নাথ সাহা, যুবদল নেতা সাগর প্রধান, দেলোয়ার হোসেন খোকন। এই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর রুহুল আমিনের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। তবে মহসিন ভুঁইয়া তার বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন।

৯ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ইস্রাফিল প্রধান, রোকশত আলী, মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান, মো. রোকশত আলী, বিল্লাল হোসেন, সুমনুর রহমান। বর্তমান কাউন্সিলর ই¯্রাফিল প্রধান বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। তবে গত সংসদ নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগে যোগ দেন তিনি।

শহর অঞ্চল: ১০ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ইফতেখার আলম খোকন, মোহাম্মদ লিয়াকত আলী, সিরাজ খান। ১১ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর জমশের আলী ঝন্টু, মহসীন উল্লাহ, সাইফুল হাসান, অহিদুল ইসলাম, সেলিম আহমেদ হেনা, আনোয়ার হোসেন মুক্তি, শাহাদাত হোসেন। ১২ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মোহাম্মদ শওকত হাসেম শকু, নাইম হোসেন, সেলিম খান। ১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর দু’জনেই বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। তবে ১২ নম্বরের কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু ওসমান পরিবারের সাথে সখ্যতা বজায় রেখে চলেন।

১৩ নম্বর ওয়ার্ডে রবিন হোসেন, মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, এসএম মোজাম্মেল হক মামুন, মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রবিউল হোসেন, লিটন, শাহ ফয়েজ উল্লাহ, শায়েক রেজা। এই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ করোনাকালে মৃতদেহের সৎকার করে ব্যাপক আলোচিত হয়েছিলেন। তবে সম্প্রতি এক নারী কেলেঙ্কারিতে সমালোচিতও হয়েছেন তিনি।

১৪ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও জাতীয় পার্টির নেতা শফি উদ্দিন প্রধান, সাবেক কাউন্সিলর মনিরুজ্জামান মনির, আলিফ হাবিব, দিদার খন্দকার, মাসুম আহম্মেদ। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে হোসেন মো. রাসেল, অসিত বরণ বিশ্বাস, খোকন সাহা, জিএম আরমান, মাকসুদ হোসেন রকি। এই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ও বাসদ নেতা অসিত বরণ বিশ্বাস গত দুইবারের নির্বাচিত কাউন্সিলর।

১৬ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি নেতা মাকিদ মোস্তাকিম শিপলু, সাইদুল ইসলাম, সাবেক কাউন্সিলর ওয়ায়দুল্লাহর ভাতিজা রিয়াদ হাসান, হোসিয়ারি সমিতির পরিচালক কবির হোসেন। এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নাজমুল আলম সজল এইবার নির্বাচনে অংশ নেননি। তিনি তার বন্ধু কবির হোসেনকে সমর্থন দিয়েছেন।

১৭ নম্বর ওয়ার্ডে মোস্তাক হোসেন, অলিউদ্দিন ভুঁইয়া, আব্দুল করিম বাবু, ফারহানা করিম, তাহের উদ্দিন আহমেদ সানি, শেখ মোহাম্মদ হাছান আলী। এই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আব্দুল করিম বাবু বিভিন্ন সময় বিতর্কিত হয়েছেন। পুলিশ সুপার হারুন অর রশীদ থাকাকালীন চাঁদাবাজির এক মামলায় গ্রেফতারও হয়েছিলেন এই কাউন্সিলর। তিনি এবারও প্রার্থী হয়েছেন।

১৮ নম্বর ওয়ার্ডে হান্নান মিয়া, মকছুদুর রহমান জাবেদ, বর্তমান কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কবির হোসাইন, সাবেক কাউন্সিলর ও মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান মুন্না, রাজিবুল হাসান, খলিলুর রহমান, শাকিল হোসেন। এই ওয়ার্ডে বর্তমান ও সাবেক কাউন্সিলরের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভবনা রয়েছেন।

কদমরসুল অঞ্চল: এই অঞ্চলের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে আলমগীর হোসেন, বর্তমান কাউন্সিলর ফয়সাল মো. সাগর, মোখলেছুর রহমান চৌধুরী। ২০ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর গোলাম নবী মুরাদ, জাহাঙ্গীর, শাহেনশাহ আহম্মেদ, সহিদুল হাসান মৃধা, হাছান মাসুম মিয়া। ২১ নম্বর ওয়ার্ডে আজিজুল হক, নুর হোসেন, শাহীন মিয়া, বর্তমান কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা হান্নান সরকার, রমজান হোসেন।

২২ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা সুলতান আহম্মেদ ভুঁইয়া, যুবলীগ নেতা মাসুদ খাঁন ওরফে খান মাসুদ, শাহ আলম, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসরাত জাহান খাঁন (স্মৃতি), মোহাম্মদ আব্দুল কুদ্দস। এই ওয়ার্ডে মাসুদ খান ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন। তবে তার বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি ও কিশোর গ্যাং এর শেল্টারদাতা হিসেবে নানা অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে এখন পর্যন্ত জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আছেন বর্তমান কাউন্সিলর সুলতান আহমেদ ভূঁইয়া। তবে ইসরাত জাহান খাঁনও এই নির্বাচনে ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছেন।

২৩ নম্বর ওয়ার্ডে লিটন মিয়া, হান্নান, বর্তমান কাউন্সিলর ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ দুলাল প্রধান, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি আবুল কাউছার আশা। এই ওয়ার্ডে দুলাল প্রধান ও আবুল কাউছার আশার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভবনা রয়েছে। আবুল কাউছার আশার বাবা আবুল কালাম নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক সাংসদ। তিনি মহানগর বিএনপিরও সভাপতি। আশার দাদাও সংসদ সদস্য ছিলেন।

২৪ নম্বর ওয়ার্ডে উজ্জল হোসেন, আমজাদ হোসেন, বর্তমান কাউন্সিলর আফজাল হোসেন, আশ্রাফুল ইসলাম, মোসা. নুর জাহান, আব্দুস সাত্তার, মোহাম্মদ খোকন। ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে মোশারফ হোসেন, সাইদুর রহমান, সামছুল আলম, এনায়েত হোসেন, মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে আনোয়ার হোসেন, ইলিয়াস, বর্তমান কাউন্সিলর মো. সামসুজ্জোহা, মোজাম্মেল হক, মোহাম্মদ সুমন রহমান, আকতার হোসেন, আলী হোসেন। ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে ফারুক, মো. ফারুক, সিরাজুল ইসলাম, আসাদুজ্জামান বাদল, আলমগীর মিয়া। এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কামরুজ্জামান বাবুল কয়েকমাস পূর্বে মারা গেছেন।

সংরক্ষিত নারী আসন: এদিকে সংরক্ষিত নারী আসনে মোট ৩৬ জন কাউন্সিলর প্রতিদ্বন্দ্বীতার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডে যাচাই-বাছাইয়ে টিকেছেন বর্তমান কাউন্সিলর মাকসুদা মোজাফফর, জিয়াসমিন আক্তার জুথি, নাজমা বেগম, আশুরা বেগম, শামীম এঁরা লাভলী, চম্পা ভুঁইয়া। ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সুমি বেগম, ডলি আক্তার, বর্তমান কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম, জান্নাতুল ফেরদৌস নীলা। ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মিতু রহমান, বর্তমান কাউন্সিলর আয়শা আক্তার দিনা, রেহানা পারভীন, তাসনুভা নওরীন ইসলাম, শারমিন শাকিল মেঘলা, জাহানারা হাকিম। ১০, ১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডে নুপুর বেগম, বর্তমান কাউন্সিলর মিনোয়ারা বেগম, মৌসুমি ভুঁইয়া।

১৩, ১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে জেলা নারী সংহতি আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক পপি রানী সরকার, বর্তমান কাউন্সিলর শারমিন হাবীব বিন্নি। তবে গতবার অল্প ব্যবধানে পরাজিত হওয়া পপি রানী সরকারের নির্বাচনী মাঠে অবস্থান এবার ভালো রয়েছে।

১৬, ১৭ ও ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র-১ আফসানা আফরোজ বিভা হাসান, সানজিদা আহমেদ জুয়েলী, সাবেক কাউন্সিলর খোদেজা খানম নাসরীন। এই ওয়ার্ডে গত ৫ বছরে ব্যাপক কাজ করে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছেন বর্তমান কাউন্সিলর বিভা হাসান। তাকেই আবার চায় স্থানীয় এলাকাবাসী।

১৯, ২০ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডে নুরুন্নাহার বেগম, মায়ানুর আহমেদ, শারমিন ইসলাম, বর্তমান কাউন্সিলর শিউলী নওশাদ। ২২, ২৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে শাহনাজ আক্তার ভুঁইয়া, ডলি বেগম, বর্তমান কাউন্সিলর শাওন অংকন, সুরাইয়া ভুঁইয়া। ২৫, ২৬ ও ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর হোসনে আরা, সানিয়া আক্তার, শাহী ইফাৎ জাহান।

প্রেস নারায়ণগঞ্জ.কম

সর্বশেষ

জনপ্রিয়